-->
মালিকানা, দখল

মালিকানা, দখল

  ১.১. দখল ও মালিকানার সংজ্ঞা দাও / কাকে বলে? 

  ১.২. দখল ও মালিকানার পার্থক্য দাও।  

  ১.৩. দখলের উপাদান কি কি? কেন বা কখন আইনে দখল সংরক্ষিত হয়? 

  ১.৪.  দখল ছাড়া মালিকানা অসম্পূর্ণ এবং মালিকানা ছাড়া দখল অবৈধ" কি এই বক্তব্যের সাথে একমত ব্যাখ্যা কর। 

  ১.৫.  দখল অর্জন ও খোয়া যাওয়ার আইনানুগ পদ্ধতি সমূহ কি কি?


  ১.১. দখল ও মালিকানার সংজ্ঞা দাও / কাকে বলে? 

ইংরেজি Ownership শব্দের বাংলা অর্থ মালিকানা। মালিকানা এক বিশেষ ধরনের অধিকার। মালিকানা অর্জিত হলে কোন ব্যক্তি কোন বিষয়বস্তু আইনসম্মতভাবে ভোগ ব্যবহার ও হস্তান্তর করতে পারেন।

মালিকানা কাকে বলে: 
মালিকানার সংজ্ঞা প্রদান করতে গিয়ে বিভিন্ন আইন বিজ্ঞানী বিভিন্ন মত প্রকাশ করেছেন। নিম্নে তা উল্লেখ করা হলো- 
প্রখ্যাত আইন বিজ্ঞানী জন  অস্টিন বলেন,  " যার উপভোগ বিধি অনির্ধারিত, হস্তান্তরের ক্ষমতা বিধি-নিষেধ বর্জিত এবং স্থায়ী কালের কোন সীমাবদ্ধতা নেই তাকে মালিকানা বলে।"

আইন বিজ্ঞানী হলান্ড এর মতে, কোন বস্তুর উপর দখল, উপভোগ ও হস্তান্তরের অধিকারকে মালিকানা বলে।

পরিশেষে বলা যায়, অন্যের বিপরীতে কোন বস্তুর নিজের দখলে রাখা, নিজের ইচ্ছামত ভোগ করা, অন্যকে হস্তান্তর করার অধিকার কে মালিকানা বলে।

মালিকানার বৈশিষ্ট্য বা উপাদান: 
কোন বস্তুর উপর বৈধ মালিকানা অর্জন করতে হলে নিম্নের বৈশিষ্ট্য বা উপাদান থাকতে হবে: 
১) বৈধ সত্ব থাকতে হবে, ২) ভোগের অধিকার থাকতে হবে, ৩) দখলের অধিকার থাকতে হবে, ৪) বস্তুটি হস্তান্তরের অধিকার থাকতে হবে, ৫) মালিকানার বিষয়বস্তু নির্ধারিত থাকতে হবে।



দখল:
ইংরেজি Possession শব্দের অর্থ হলো দখল। আইনের সকল মতবাদের মধ্যে দখল একটি বিশেষ মতবাদ। স্থাবর ও অস্থাবর উভয় প্রকার সম্পত্তি ক্ষেত্রে দখল কথাটি ব্যবহৃত হয়। বলা হয়ে থাকে দখলেই মালিকানার দশ ভাগের নয় ভাগ। সমাজে মানুষের মধ্যে পারস্পর িক হানাহানি, বিরোধ নিরসন ইত্যাদির জন্য দখল মতবাদের উৎপত্তি হয়েছে।

দখল কাকে বলে: 
দখলকে বিভিন্ন আইন বিজ্ঞানী বিভিন্নভাবে সংজ্ঞায়িত করেছেন। নিন তা উল্লেখ করা হলো: 
স্যার হেনরি মেইন এর মতে, " কোন বিষয়বস্তুকে শুধু দৈহিকভাবে আটক রাখলেই তা দখল হয় না, নিজস্ব সত্ব মনে করে তা নিয়ন্ত্রণ করার ইচ্ছা থাকতে হবে।"

অধ্যাপক স্যামন্ড এর মতে, "কোন বস্তুর ধারাবাহিক ভোগ ব্যবহারই দখল। "

আইনবিদ পলকের মতে, "কোন বস্তুর উপর যখন কোন ব্যক্তির প্রত্যক্ষ নিয়ন্ত্রণ থাকে এবং অন্যকে বহিষ্কার করার ক্ষমতা থাকে তখন তাকে দখল বলে।"

পরিশেষে বলা যায়, দখল হল কোন বস্তুর অন্যের বিপরীতে দৈহিকভাবে নিয়ন্ত্রণে রাখা এবং ভোগ করার অধিকার। পাশাপাশি দখলের মাধ্যমে অন্যকে বহিষ্কার করার অধিকার বিদ্যমান থাকে।

  ১.২. দখল ও মালিকানার পার্থক্য দাও।  

দখল ও মালিকানার মধ্যে পার্থক্য:
দখল ও মালিকানা দুটি ভিন্ন বিষয়। নিম্নে মালিকানা ও দখলের পার্থক্য উল্লেখ করা হলো:

১) অন্যের বিপরীতে কোন বস্তু নিজ দখলে রাখা নিজের ইচ্ছামত ভোগ করা বা হস্তান্তর করার অধিকার কে মালিকানা বলে। 

আর কোন বস্তুকে নিজের অধীনে রাখাকে দখল বলে।

২) মালিকানার ইংরেজি প্রতিশব্দ উনার শি। এবং দখলের ইংরেজি প্রতিশব্দ

৩) মালিকানা কোন স্বত্বের আইনগত নিশ্চয়তা প্রদান করে। অন্যদিকে দখল হল কোন স্বত্বের তথ্যগত নিশ্চয়তা প্রদান করে। 

৪) মালিকানা ক্ষেত্রে স্বত্ব ত্রুটিমুক্ত থাকে। অপরদিকে দখলের ক্ষেত্রে স্বত্ব ত্রুটিমুক্ত নাও থাকতে পারে।

৫) মালিকানা ও দখলের মধ্যে বিরোধ দেখা দিলে মালিকানা প্রাধান্য পাবে। কিন্তু মালিকানাও দখলের মধ্যে বিরোধ দেখা দিলে দখল প্রাধান্য পাবে না।
৬) মালিকানা স্বত্ব স্থায়ী প্রকৃতির। পক্ষান্তরে দুপুরের স্বত্ব অস্থায়ী বা অধিকৃত দুর্বল প্রকৃতির।

৭) মালিকানা স্বত্ব থাকলে আইনগতভাবে কোন সম্পত্তি হস্তান্তর করা যায়। অন্যদিকে মালিকানা না থেকে শুধু দখলে থাকলে আইনগতভাবে হস্তান্তর করা যায় না।

৮) দখলে থাকলে এক সময় মালিকানা লাভ করা যায়। কিন্তু দখলে না থাকলে একসময় মালিকানা হারিয়ে যেতে পারে।

৯) মালিকানা স্বত্ব দখলের মাধ্যমে পূর্ণতা লাভ করে। পক্ষান্তরে দখলে থাকলে অনেক ক্ষেত্রে মালিকানা প্রয়োজন নাও হতে পারে।

১০) মালিকানা হল কোন স্বত্বের আইনগত স্বীকৃতি। দখল হল কোন স্বত্বের বাহ্যিক স্বীকৃতি।


  ১.৩. দখলের উপাদান কি কি? কেন বা কখন আইনে দখল সংরক্ষিত হয়? 


দখলের উপাদান: 
দখলের মূলত দুইটি উপাদান লক্ষ্য করা যায়। তা উল্লেখ করা হলো: 
১) দৈহিক উপাদান ২) মানসিক উপাদান

১) দৈহিক উপাদান: কোন ব্যক্তি কোন বস্তু বা সম্পত্তি যদি দৈহিকভাবে ধারণ ও নিয়ন্ত্রণ করতে পারেন তাহলে তা দৈহিক উপাদান বলে। দৈহিক দখল একটি প্রত্যক্ষ দখল। তবে দখলীয় বস্তুর সাথে দখলদারের সরাসরি সংযোগ থাকবে বিষয়টি এমন নয়। এক্ষেত্রে সরাসরি সংযোগ থাকতেও পারে আবার নাও থাকতে পারে।
২) মানসিক উপাদান: মানসিক উপাদান দখলের গুরুত্বপূর্ণ একটি উপাদান। মানসিক উপাদান ব্যতীত দখল পূর্ণাঙ্গ হয় না। মানসিক উপাদান না থাকলে তার আইনগত ভিত্তি থাকে না।


কেন বা কখন আইনে দখল সংরক্ষিত হয়:

নিম্নে আইনে দখল সংরক্ষিত হওয়ার কারণ উল্লেখ করা হলো: 

১) সমাজের শান্তি-শৃঙ্খলা বজায় রাখা: আইনি দখল সংরক্ষিত হওয়ার অন্যতম কারণ হলো সমাজে শান্তি শৃঙ্খলা বড় বজায় রাখা। প্রকৃত মালিক ছাড়া অন্য কোন ব্যক্তি যদি আইনি প্রক্রিয়া ছাড়া দখলে থাকে তাহলে সমাজে শান্তি-শৃঙ্খলা বিনষ্ট হবে। তবে মালিক ছাড়া অন্য কোন ব্যক্তি যদি কারো সম্পদে দখল নিয়ে থাকে তাহলে তাকে জোর করে দখলচূত করা যায় না। এমনকি উক্ত সম্পদের প্রকৃত মালিকও উক্ত দখলদারকে বেয়ে আইনিভাবে দখলচিত করতে পারেনা। এমনটি হয় তাহলে উক্ত দখলদার জমি বা সম্পত্তির মালিক না হলেও সুনির্দিষ্ট প্রতিকার আইনের ৯ ধারা অনুযায়ী মামলা দায়ের করতে পারেন এবং দখল ফিরে পেতে পারেন। 

২) সম্পত্তি সংরক্ষণ করা: আইন যদি দখলকে সংরক্ষণ না করে তাহলে Might  is  Right প্রতিষ্ঠিত হবে। সমাজে যার শক্তি আছে সেই শুধু সম্পদের মালিক হবে। প্রকৃত মালিক তার সম্পদ হারাবে। 

৩) মালিকানা প্রতিষ্ঠা করা: প্রকৃত মালিককে তার সম্পদের মালিকানা প্রতিষ্ঠায় আইন দখলকে সংরক্ষণ করে। প্রকৃত মালিক তার সম্পদের দখলে থাকবেন এটি স্বাভাবিক ও সঠিক পদ্ধতি। এই পদ্ধতি বজায় রাখার জন্য আইন দখলকে সংরক্ষণ করে। 


  ১.৪.  দখল ছাড়া মালিকানা অসম্পূর্ণ এবং মালিকানা ছাড়া দখল অবৈধ" কি এই বক্তব্যের সাথে একমত ব্যাখ্যা কর। 


দখল ছাড়া মালিকানা অসম্পূর্ণ আর মালিকানা ছাড়া দখল অভিনয় আলোচনা কর: 

দখল ছাড়া মালিকানা অসম্পূর্ণ আর মালিকানা ছাড়া দখ ল অবৈধ বিষয়টি নিম্নে আলোচনা করা হলো: 

দখল ছাড়া মালিকানা: 
দখল হলো মালিকানা সত্যের প্রধান নিদর্শন। কোন সম্পত্তিতে যিনি দখলে থাকেন দৃশ্য তাকেই মালিক বলে মনে হয়। এমনকি যদি কেউ বেআইনিভাবে দখলে থাকে তাহলে প্রকৃত মালিক ছাড়া তাকেই আইনানুগ মালিক বলে গণ্য করা হয়।
আইন বিজ্ঞানীদের মতে, ব্যক্তিগত সম্পত্তির দৈহিক দখল মালিকানার প্রধান নিদর্শন। কোন সম্পত্তির দখলে থাকেন মালিকানা থেকে তার পার্থক্য করার সহজ নয়। ‌
যে ব্যক্তি সম্পত্তি দখল করার অধিকার নেই, তার প্রতিকার লাভের সম্ভাবনাও থাকে না। দখল কে বলা হয় কোন সম্পত্তির মালিকানার নয় দশমাংশ। 
ভারতের সুপ্রিম কোর্টের মন্তব্য অনুযায়ী কোন ব্যক্তি যদি মালিকানা বিহীন বস্তু দীর্ঘদিন যাবত বিনা বাধায় শান্তিপূর্ণভাবে মুগ্ধ গোল করেন তাহলে তাতে তার উত্তম সত্য লাভ হয়। ‌‌ দীর্ঘদিন যাব অন্যের সম্পত্তি কোন ব্যক্তি বিনা বাধায় শান্তিপূর্ণভাবে দখল রাখলে তা তার মালিকানা সত্যের উপযুক্ত প্রমাণ বলে ধরা হয়। কারণ আইনের অন্যতম একটি উদ্দেশ্য হলো সামাজিক শান্তি-শৃঙ্খলা রক্ষা করা। দীর্ঘদিন আমাদের দখলে থাকলে আইন তার পক্ষেই অভিমত ব্যক্ত করে।
আমাদের দেশে কোন সম্পত্তিতে একটানা ১২ বছর বিনা বাধায় থাকলে সে তাতে মালিকানা লাভ করে অর্থাৎ মূল মালিক তার মালিকানা হারিয়ে ফেলে। 

মালিকানা ছাড়া দখল: 
দখলকারীকে দৃশ্যতম মালিক বলে মনে হলেও তিনি প্রকৃত মালিক নাও হতে পারেন। কারণ দখলকারী যদি মালিকানা সত্য না থাকে তাহলে দখলে থাকার পরও তিনি আইনগতভাবে মালিক বলে গণ্য হবেন না। দখলকারী তার ব্যবহার দখলে থাকা সম্পদ অন্যের নিকট হস্তান্তর করতে পারে না যদি উক্ত সম্পত্তিতে তার মালিকানা সত্য না থাকে। সুতরাং বলা যায় মালিকানা ছাড়া দখল অবৈধ। ‌
পরিশেষে বলা যায় দখল ছাড়া মালিকানা অসম্পূর্ণ আর মালিকানা ছাড়া দখল অবৈধ কথাটি সম্পূর্ণ যৌক্তিক।


  ১.৫.  দখল অর্জন ও খোয়া যাওয়ার আইনানুগ পদ্ধতি সমূহ কি কি?


দখল অর্জনের আয়না রূপ পদ্ধতি: 
নিম্নে দখল অর্জনের আইনানুর পদ্ধতি আলোচনা করা হলো: 
দখল অর্জন: বিভিন্নভাবে কোন সম্পদ মানুষের দখলে আসে। দীর্ঘদিনের দখল এক সময় মালিকানায় রূপ নেয়। যে নিম্নয় দখল অর্জনের বিভিন্ন পদ্ধতি উল্লেখ করা হলো: 
১) ক্রয়ের মাধ্যমে দখল অর্জন: কেউ যদি কোন সম্পদ ক্রয় করেন তাহলে উত্তরসম্পদে তার মালিকানা ও দখল অর্জন হতে পারে।

২) দান - উইল: দানবাউলের মাধ্যমে কোন সম্পদ প্রাপ্ত হলে দখল অর্জন হতে পারে।
৩) বিনিময়ের মাধ্যম: কয়বার দান বিল ছাড়াও অন্য কোন বিনিময়ের মাধ্যম কোন সম্পদ অর্জিত হলে উক্ত সম্পদের দখল অর্জন হতে পারে যেমন ইজারা, রেহেনা, বন্ধক ইত্যাদি। 

৪) অন্য কোনভাবে- উপরোক্ত মাধ্যম ছাড়াও অন্য কোনোভাবে সম্পদের মালিকানা ও দখল অর্জন হতে পারে। যেমন কেউ শারীরিক পরিশ্রম দ্বারা নদী বা সাগর থেকে মাছ ধরে তাদের মালিকানা ও দখল অর্জন করতে পারে।

৫) জবরদখলবার বিরুদ্ধে দখলের মাধ্যমে: কোন ব্যক্তির মালিকানা না থাকা সত্ত্বেও জোর করে কোন সম্পদের দখল অর্জন করতে পারে। এই ধরনের দখল আইন সমর্থন করে না।

৬) প্রকৃতিক নিয়মে: জমিতে পলিজমে স্থাবর সম্পত্তি বৃদ্ধি পেতে পারে বা গৃহপালিত পশুর বংশবিস্তারের ফলে সম্পদের মালিকানা বৃদ্ধি পেতে পারে এবং দখল অর্জন হতে পারে।

৭) বিবেক বা জ্ঞান বুদ্ধি দ্বারা: মানুষের জ্ঞান বুদ্ধি থেকে যে সম্পদ সৃষ্টি হয় তা হল বিবেক-বুদ্ধি সম্পত্তি। এটিও এক ধরনের সম্পত্তি। এই সম্পত্তির আইনগত ভিত্তি আছে। অর্থাৎ মানুষের বিবেক বা জ্ঞান বুদ্ধি দ্বারা কোন সম্পত্তি দখলে আসতে পারে। গ্রন্থ স্বত্ব,  প্যাটেন্ট ট্রেডমার্ক, ট্রেডনেম, ইত্যাদি। 

৮) উত্তরাধিকার সূত্রে: কোন ব্যক্তি মৃত্যুবরণ করলে তার ওয়ারিশগণ উত্তরাধিকার সূত্রে তার সম্পত্তির মালিকানা ও দখল লাভ করতে পারে।


দখল হওয়া যাওয়ার আইনানুগ পদ্ধতি: 

বিভিন্নভাবে কোন সম্পদ মানুষের দখলে আসে। নিম্নে দখল খোয়া যাওয়ার আইনানুগ পদ্ধতি: 

১) বিক্রয়ের মাধ্যমে: কোন ব্যক্তি যদি তার সম্পদ বিক্রি করেন তাহলে উক্ত সম্পদ থেকে তার দখল খোয়া যায়। 

২) দানের মাধ্যমে: 

৩) বিনিময়ের মাধ্যমে: বিক্রয় বা ধান ছাড়াও কোন বিনিময়ের মাধ্যমে কোন সম্পদ প্রদান করা হলে উক্ত সম্পদ থেকে তার দখল খোয়া যায়।
৪) জবরদখল বা বিরুদ্ধে দখলের মাধ্যমে: কোন ব্যক্তির মালিকানা থাকা সত্ত্বেও যদি অন্য কোন ব্যক্তি জোর করে তার সম্পদ দখল করে তাহলে উত্তর সম্পদ থেকে তার দখল খোয়া যায় এই পদ্ধতি আইন সমর্থন করে না। 

৫) দীর্ঘকাল অনুপস্থিতি: কোন ব্যক্তি যদি তার সম্পদ থেকে দীর্ঘদিন অনুপস্থিত থাকেন তাহলে তিনি তার সম্পদের দখল হারাতে পারেন। 

৬) আইনগতভাবে: সরকার প্রয়োজন মনে করলে কোন ব্যক্তির সম্পত্তি অধিগ্রহণ করতে পারে। সেক্ষেত্রে সম্পত্তির মালিক দখল হারাবেন। 
৭) কোন ব্যক্তির মৃত্যু হলে: কোন ব্যক্তির মৃত্যুবরণ করলে তিনি তার সকল সম্পদের দখল হারান। 

0 Response to "মালিকানা, দখল"

Post a Comment

Ads